অহেতুক; শ্লোক - ৫০৯

না জেনে চাপার জোড়ে হুজুরগিরি হয়, 
পান্ডিত্য নয়। 
মুর্খের সাথে জ্ঞান বিজ্ঞান তর্ক বিতর্ক, 
সময় অপচয়। 
 
পাদটীকা: প্রকৃত জ্ঞানী ব্যক্তি কোন সুনিদৃষ্ট তথ্য যাচাই করে, জেনে বুঝে কোন বিষয়ে অভিমত দিয়ে থাকে, অপর পক্ষে বিশ্বাসীগণ নিজেদের বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিশ্বাসের ভিত্তিতে মন গড়া অভিমত দিয়ে থাকে। জ্ঞানীদের সাথে আলোচনা করলে তাদের নিকট হতে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় জানা যায়। অপর পক্ষে যে পাত্র নিজেই শূণ্য তার নিকট হতে নেয়ার মত কিছুই থাকে না। 
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

অযথার্থ; শ্লোক - ৫০৯


হারামখোর; শ্লোক - ৫০৭

চুরি করে খায় খাদ্য 
চোরে চুরি করে পানীয়। 
হারাম খাদ্য ছুই না 
হালাল পেলে জানিয়ো। 

পাদটীকা: কোন কোন মানুষ দ্বৈত নীতি নিয়ে চলে। জনসমক্ষে নিজেকে ধার্মিক হিসেবে জাহির করে, হালাল খাই হালাল খাই বলে চিল্লায়। পক্ষান্তরে, গোপনে অন্যায় পন্থা অবলম্বন করে জীবিকা নির্বাহ করে। এ ধরণের ব্যক্তি মোটেও ধার্মীক নয়, নিজের কূপ্রবৃত্তি সমূহ ঢাকার জন্য ধর্মের বুলি আওরায় এবং ধর্মীয় লেবাস ধারণ করে। এই শ্রেণীর ব্যক্তি যে ধর্মকে প্রতিনিধিত্ব করে সেই ধর্মের জন্যই এরা ক্ষতিকর, এবং যে সমাজকে প্রতিনিধিত্ব করে সেই সমাজের জন্যই এরা ক্ষতিকর। 
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

হারামখোর; শ্লোক - ৫০৭


চোরের বড় গলা; শ্লোক - ৫০৬

চুরি করে খেয়ে খেয়ে 
চোর ধার্মীক সাজে। 
সাধুকে দেয় উপদেশ 
“ভালো হও কাজে”। 

পাদটীকা: প্রবাদ আছে চোরের বড় গলা। বাক্যটি শুধু প্রবাদে নয় বাস্তবেও দেখা যায়। বাস্তবেও কোন কোন চোর বা অসৎ ব্যক্তি, সাধু বা সৎ ব্যক্তিদের পিঠ চাপড়ে “ভালো হয়ে যাও” বলে বড় গলায় উপদেশ দিয়ে থাকে। 
আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

চোরের বড় গলা; শ্লোক - ৫০৬


কালের খাঁচা; শ্লোক - ৫০৫

আটকে আছি বর্তমানে ফাঁদে,
ভাবী ভবিষ্যতে ভ্রমে।
আতীত গেছে মুছে; বিভূতিরা
স্মৃতির পাতায় জমে।

পাদটীকা: আমরা সবাই মহাকালের বর্তমান সময়েই বর্তমান। আমরা ঘড়ির কাঁটার মতো ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি আর ভবিষ্যতটাকেও বর্তমানে রূপান্তরিত করছি। বর্তমান অতীতে রূপান্তরিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা বর্তমানকে হারাচ্ছি কালের গর্ভে। কোন কোন বর্তমান অতীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে যাচ্ছে আমাদের স্মৃতি থেকে, আর কোন কোন অতীত ঠাঁই পাচ্ছে চিত্রে ও স্মৃতিতে।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

কালের খাঁচা; শ্লোক - ৫০৫


প্রতিকূলতা; শ্লোক - ৫০৪

হে প্রাণ, প্রতিকূলতায় লড়ো;
প্রকৃতি যুদ্ধার্থে মাতে, করে আহ্বান।
ভূবনে বিজয়ীরা বিরাজমান;
হও বিজয়ী নয়তো বিলুপ্ত, ম্রিয়মান। 

পাদটীকা: এ পৃথিবী চাষাবাদ যোগ্য জমি তুল্য, আর প্রাণ শশ্য তুল্য। একই জমিতে ভিন্ন ভিন্ন মৌসুমে ভিন্ন ভিন্ন শশ্য ফলে। শশ্য যদি পরজীবি বা প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তা রোগাক্রান্ত, ক্ষতিগ্রস্ত বা বিলুপ্ত হয়ে যায়। অনুরূপ সময়ের স্রোতে আপন অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে বহু প্রাণী, উদ্ভিদ, রাষ্ট্র, সমাজ এবং সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। একদিন মানুষও বিলুপ্ত হয়ে যাবে যদি সে প্রতিকূলতাকে জয় করে তার অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

প্রতিকূলতা; শ্লোক - ৫০৪


কুরবানী; শ্লোক - ৫০৩

মনের পশু মনেই রইলো, 
খোদায় নাহি ভয়! 
নিরীহ প্রাণী কুরবানীতে 
খোদা কী তুষ্ঠ হয়? 

পাদটীকা: যে মানুষ মনের পশুত্বকে কুরবানী বা ত্যাগ করে ঈশ্বরকে জয় করতে ব্যর্থ। সেই মানুষের মনের পশুকে জিইয়ে রেখে নিরীহ চতুষ্পদী প্রাণীকে ঈশ্বরের সন্তুষ্টির লক্ষ্যে হত্যা বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ। 
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

কুরবানী; শ্লোক - ৫০৩


কূয়োর ব্যাঙ; শ্লোক - ৫০২

কূয়োর ব্যাঙ সাগরে আসে; 
সাগরের সুখ খায় নোনা জলে ভাসে। 
কূয়োর জ্ঞানে সাগরকে মাপে; 
অথৈই সুখে সর্দিগর্মি, খুশখুশ কাশে। 

পাদটীকা: কোন কোন স্বল্পজ্ঞানী ব্যক্তি ক্ষূদ্রগন্ডি পেরিয়ে যখন সৌভাগ্যক্রমে আপন যোগ্যতার চেয়ে বৃহত্তরগন্ডিতে পদার্পণ করে, তখন সে আনন্দে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। বৃহত্তরগন্ডি সম্পর্কে স্বল্প জ্ঞানী হয়েও, যখন সে নিজেকে বিজ্ঞ, সর্ব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও শ্রেষ্ঠ হিসেবে জাহির করার চেষ্টা করে, তখন সে মূলত আপন অজ্ঞতা এবং বৃহত্তরগন্ডিতে নিজেকে অযোগ্য হিসেবেই প্রকাশ করে। 
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

কূয়োর ব্যাঙ; শ্লোক - ৫০২


দৃঢ়তা; শ্লোক - ৫০০

যে বিশ্বাস ঠুনকো কথায় ভেঙ্গে যায়
তা ভেঙ্গে যাওয়াই ভালো।
যে প্রদীপ ঝড়ো বাতাসে টিকে থাকে
মনে এমন প্রদীপ জ্বালো।

পাদটীকা: যা ভঙ্গুর তা ভেঙে যাবে এটাই স্বাভাবিক, আর যা কিছু মজবুত তাই টিকে থাকবে। পৃথিবীতে দৃঢ় বিষয় বস্তু, ভিত্তিই কেবল টিকে থাকে, আর যা কিছু নশ্বর তা হারিয়ে যায় কালের স্রোতে। আমাদের এমন কিছুতেই বিশ্বাস করা উচিত যার দৃঢ়তা এবং ভিত্তি মজবুত।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

দৃঢ়তা; শ্লোক - ৫০০

ত্রাণ; শ্লোক - ৪৯৯

বিজ্ঞান দিবে সমাধা, ত্রাণ
শত্রু অদৃশ্যমান।
ঈশ্বর নয়, মানুষ আনবে
সুদিন, সমাধান।

পাদটীকা: বর্তমান বিশ্বের সকলেই এক কঠিন সময় পার করছে। বর্তমানে সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই অনেক বড় বিষয়। করোনা থেকে পরিত্রাণের উপায় কোনো অদৃশ্য সত্তা নয় রক্ত মাংসের মানুষেরাই আবিষ্কার করেছে, শিগ্রই সুদিন আসবে।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

ত্রাণ; শ্লোক - ৪৯৯ 499

সুন্দর সত্তা; শ্লোক - ৪৯৮

কেউ দেখিতে সুন্দর
এর অর্থ এই নয় যে সে সুন্দর মানুষ।
সুন্দর হলো সেই গুণ
যা প্রকাশ করে ব্যক্তির কর্ম জ্ঞান-হুস।

পাদটীকা: বাহ্যিক সৌন্দর্য ব্যক্তির বাহ্যিক অংশে দৃশ্যমান যা আমরা চক্ষু দ্বারা উপলব্ধ করি, এই রূপ ব্যক্তির অন্তর্নিহিত স্বত্তাকে সর্বদা প্রতিনিধিত্ব করে না। ব্যক্তির অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পায়।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

সুন্দর সত্তা; শ্লোক - ৪৯৮

ধর্মানুভূতি; শ্লোক - ৪৯৭

ধার্মিকের অভিযোগ, “ধর্মীয় বিশ্বাস
হয়েছে আহত, ধর্মাবতার হয়েছে নত”।
ধর্ম মতে, “দৃঢ় বিশ্বাসী স্বর্গ লোকে;
নরকে যাবে, দুর্বল বিশ্বাসী আছে যত”।

পাদটীকা: যা কিছু দুর্বল, ঠুনকো তা সহজেই আঘাতপ্রাপ্ত হয় বা আহত হয়। আর যা কিছু মজবুত তা শত আঘাতেও টিকে থাকে। কোন ধার্মিক যদি অভিযোগ করে যে তার ধর্মানুভূতি আহত হয়েছে। তাহলে বুঝতে হবে, সে স্রষ্টা কর্তৃক ঈমানী দৃঢ়তা পরীক্ষাতেও অকৃতকার্য হবে।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

ধর্মানুভূতি; শ্লোক - ৪৯৭


ভাঙ্গন; শ্লোক - ৪৯৬

নদীর স্রোতে ভাঙ্গে
বসত ভিটা জমি ঘর।
স্বার্থে সম্পর্ক ভাঙ্গে
স্বজন হয়ে যায় পর।

পাদটীকা: অকারণে কোন কিছু ভাঙ্গেনা বা গড়ে না। সব কিছু ভাঙা বা অবস্থার পরিবর্তনের পিছনে থাকে এক বা একাধিক কারণ
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

ভাঙ্গন; শ্লোক - ৪৯৬


জ্যোতিষী; শ্লোক - ৪৯২

যে জন জ্যোতিষী আপন ভাগ্য
নির্ণয় করিতে নাহি জানে।
জ্যোতিষী তাহার পদবী হলেও,
বিজ্ঞ জনে তাকে না মানে।

পাদটীকা: যে জ্যোতিষী আপন ভাগ্যের নির্ণয় বা পরিবর্তন করতে জানে না, সাধারণত তার করা ভাগ্য পরিবর্তনের ভবিষ্যৎ বাণীতে কোন বুদ্ধিবৃত্তি সম্পন্ন লোক বিশ্বাস করে না।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

জ্যোতিষী; শ্লোক - ৪৯২


বিশ্বাস ঘাতক; শ্লোক - ৪৯০

ইতিহাসে যত পতন হয়েছে
কারণ নিকটের আপন।
বিশ্বাস ঘাতক সেই জন হবে
যাহার প্রতি বিশ্বাস ঘন।

পাদটীকা: ঐতিহাসিক ঘটনা সমূহের আলোকে এই কথা জোর গলায় বলা যায় যে, আপন জনদের বিশ্বাস ঘাতকতার কারণে অনেক শাসক এবং সম্রাজ্যের পতন ঘটেছে, তাই কাউকে মাত্রাতিরিক্ত বিশ্বাস করা উচিত নয়।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

বিশ্বাস ঘাতক; শ্লোক - ৪৯০


বিজ্ঞান বনাম ধর্ম; শ্লোক - ৪৮৯

ধর্ম শেখায় অন্ধ বিশ্বাস,
করে অন্ধ বিশ্বাসে মন নিমজ্জন।
বিজ্ঞান দেখায় শেখায়,
বিজ্ঞান জ্ঞানে আলোকিত মন।

পাদটীকা: জ্ঞানে বা অজ্ঞানে কেউ বিজ্ঞানকে অস্বীকার বা বিজ্ঞানের অবদানকে অস্বীকার করলে বিজ্ঞানীরা কখনোই বিজ্ঞান অবমাননার অভিযোগ আনবে না। অপর পক্ষে ধর্মের কোন অযৌক্তিক দ্বাবী এবং বর্ণনাকে অসত্য বললে ধার্মীকেরা ধর্মাদ্রোহীতার অভিযোগ আনে। বিজ্ঞান ধর্মাপেক্ষা উত্তম, উদার এবং বিশাল।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

বিজ্ঞান বনাম ধর্ম; শ্লোক - ৪৮৯


দংশন; শ্লোক - ৪৮৮

ভাবিয়া বুঝিয়া বিশ্বাস করি;
আপন দন্ত জিহব্বাকে দংশে।
অতি বিশ্বাসে ঘাতক জন্মে,
আপন রক্তে, আপন বংশে।

পাদটীকা: কাউকে হুট্ করে আপন ভেবে বিশ্বাস করা উচিত নয়। আপন দাঁত যেমন আপন জিহ্বাকে কামড় দেয় অনুরূপ, আপন জন ভাবা ব্যক্তিরাই বিশ্বাস ঘাতক হয়।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

দংশন; শ্লোক - ৪৮৮ 488


রাখাল ও বাঘ; শ্লোক - ৪৮৭

রাখালের বাঘ বাঘ চিৎকারে
গ্রামবাসী ছুটে আসে রাখাল অট্ট হাসে।
একদা সত্যিকারে বাঘ আসে,
লোকেরা না দেয় সারা, না দাড়ায় পাশে।

পাদটীকা: ঈশপের রূপকথার সেই রাখাল ও বাঘের গল্পের শেষ পরিণতিতে কেউ রাখালের পাশে দাঁড়ায় নি। তবে বাস্তবের রাখালেরা অনেক বুদ্ধিমান এবং সংঘবদ্ধ, তারা নাটক এমনভাবে সাজায়, কেউ কেউ সত্যি ভেবে সারা দেয়, আর কেউ কেউ সাজানো নাটক জানার পরেও রাখালের ডাকে সারা দিতে বাধ্য হয়; নিছক মজার জন্য নয়, নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য রাখালেরা এমনটা করে থাকে। 
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

রাখাল ও বাঘ; শ্লোক - ৪৮৭ 487


কয়লা; শ্লোক - ৪৮৬

যদি হয় কাপড় নোংরা,
তা ধৌত করলে হবে পরিষ্কার।
যদি কালো কয়লা ধোও,
হইবে ক্রমশ ময়লা আবিষ্কার।

পাদটীকা: কোন বস্তু নোংরা হলে, তা যথাযথ ভাবে ধুলে পরিষ্কার হয়। কিন্তু যে ব্যক্তির আত্ম প্রকৃতি নোংরা, তাঁকে পবিত্র জলে স্নান করালেও তা দূর হয় না।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

কয়লা; শ্লোক - ৪৮৬ 486


দেশপ্রেম নমুনা; শ্লোক - ৪৮০

রাজার মনে স্বদেশ প্রেম নাই
ভরসা নাই দেশের পণ্য, সেবা, মানে।
রেকর্ড বাঁজায়, আয়েশ করে,
জনগণকে ভুলোয় দেশ প্রেমের গানে।

পাদটীকা: সেই রাষ্ট্রপক্ষ প্রকৃতার্থেই দেশপ্রেমী যারা আপন দেশের পণ্য এবং সেবায় ভরসা করে, এবং রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় করা থেকে বিরত থাকে। লোক দেখানো দেশ প্রেমের বুলি আওরানোর পরিবর্তে, যথার্থ কর্মে দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়ে জনগণকে স্বদেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ করে।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

দেশপ্রেম নমুনা; শ্লোক - ৪৮০

মিথ্যার রাজত্ব; শ্লোক - ৪৭৮

মিথ্যার সংখ্যা ক্রমশঃ ঘন,
আগাছায় বাগান হইবে বন।
সত্যের সততা হইবে পরাজিত
মিথ্যেবাদী শাসিবে জনগণ।

পাদটীকা: যে বাগানে ফুলগাছের তুলনায় আগাছার সংখ্যা বেশি সেটি কে বাগান না বলে জঙ্গল বলাই শ্রেয়, কারণ সে বাগান ভূমি আগাছাদের দখলে। যে সমাজে সৎলোক দূর্বল, সে সমাজ অসৎ লোকের অধীনে।
- আরিফুর রহমান, নরওয়ে।

মিথ্যার রাজত্ব; শ্লোক - ৪৭৮


পরিসংখ্যান

গোপনীয়তা | শর্তাবলী | যোগাযোগ

শব্দ শুনুন